প্রদীপ চন্দ্র মম এই রুগ্ন পৃথিবীর অস্থিরতা, যুদ্ধের দামামায় কাঁপে আকাশভরা ভোর, পারমাণবিক ছায়া ঢেকে দেয় হাসি, শিশুর চোখে জমে ওঠে শোকের ঘোর। রাজনীতির মঞ্চে ক্ষমতার লালসা, বন্দুকের নলেই
প্রদীপ চন্দ্র মম কবর ভেঙে কে তোলে লাশ? কে জ্বালে আগুন, কে আনে সর্বনাশ? ধর্মের নামে অন্ধ উন্মাদ, তৌহিদী ভণ্ডের হিংসার সাধ! নুরালের দেহ— শ্বাসহীন, নীরব, ভাষাহীন, তবু তার
প্রদীপ চন্দ্র মম কবর ভেঙে কে তোলে লাশ? কে জ্বালে আগুন, কে আনে সর্বনাশ? ধর্মের নামে অন্ধ উন্মাদ, তৌহিদী ভণ্ডের হিংসার সাধ! নুরালের দেহ— শ্বাসহীন, নীরব, ভাষাহীন, তবু তার
প্রদীপ চন্দ্র মম বাংলার আকাশ রাঙা রক্তে, শোকের স্রোতে ভেসে কান্না। শিশু-নারী, বৃদ্ধ-শিক্ষক, পুলিশ, সেনা— রক্ষা কোথা? মবের হাতে বিচার রাস্তায়, জীবন পুড়ে অগ্নিঝড়ে। ভয় আর শঙ্কা দিনকে ঢাকে,
কামরুল হাসান বিশে^ যত ফুল পাখি আর শিশু পবিত্র জেনো অতি ছেড়ে সব কিছু, যেমন পুত: আর পবিত্র জান যিশু ॥ তেমন জেনো দেবতার অর্ঘ্যরে যত ফুল হয়না সমান ভবে
প্রদীপ চন্দ্র মম যদি মুক্তি চাও অন্তরের গভীর থেকে, তবে প্রথমে জ্বালাও আত্মশুদ্ধির প্রদীপ। লোভ-ক্রোধ-মোহের আঁধার সরিয়ে দাও, হৃদয়ের বেদীতে ফুটুক সত্যের ফুল। অহংকারের ভার নামিয়ে রাখো ধূলিতে, ক্ষমার
প্রদীপ চন্দ্র মম বাংলার আকাশে প্রতিদিন ঝরে— নিরপরাধের রক্ত, ক্ষুধার্ত আর্তনাদ, হিংসার আগুনে জ্বলে ওঠে গলি-মহল্লা, রাজনীতির নামে মানুষ হারায় মানুষ। মবের উন্মত্ত চিৎকারে লাশ হয়ে পড়ে যায় একেকটি
প্রদীপ চন্দ্র মম রাস্তার ধুলো লাল রঙে ভেজা, রক্ত ঝরে কেন বারবার? হঠাৎ ভিড় ওঠে, মুখে ঢাকা ধ্বজা, মানুষ হারায় শান্তি বারবার। যদি আইন থাকে কাগজে লেখা, বিচার কেন
প্রদীপ চন্দ্র মম আজও পৃথিবী জ্বলে অগ্নিশিখায়, রাজনীতির নামে রক্ত ঝরে যায়। স্বাধীনতার মশাল হাতে মানুষ, হারায় অধিকার— হয় অন্তঃশ্বাস। চাঁদাবাজির থাবায় কাঁপে প্রাণ, ব্যবসায়ীর চোখে ভাঙা অবগান। খুনের
প্রদীপ চন্দ্র মম শ্রাবণের শেষে— যখন আকাশ ভরে ওঠে কালো মেঘে, দূর বনের গহীন থেকে ভেসে আসে অচেনা সুর; মনে হয়— বহু জন্ম আগে কারো ভাঙা স্বপ্ন আজও ঝরে