প্রদীপ চন্দ্র মম প্রাসাদের জানালায়— জ্বলে রঙিন আলো, কিন্তু বাইরে— ক্ষুধার্ত মানুষের চোখে কালো ধোঁয়া, অগ্নির ক্ষতচিহ্ন। এই অন্ধকারেই জন্ম নেয় সাংবাদিক— তার হাতে কলম, যেন বজ্রের মতো ছুটে
প্রদীপ চন্দ্র মম গরিবের কুটিরে এখনো বাতাস ভাগাভাগির সুর তোলে— হাঁড়ির তলায় আঁচ লুকিয়ে ভাতের সুবাস মুখে ভাসে। ধনীর প্রাসাদে গেইটের ছায়া— মানবতা মরে ঠাণ্ডা দেয়ালে; ভিক্ষুক এলেও কণ্ঠ
প্রদীপ চন্দ্র মম ধোঁয়ায় ভরা শহর— শ্বাস নিলে বুকের ভেতর মরুভূমি জমে ওঠে; জল নেই— মুখে কেবল ধুলো, নোনতা ক্ষুধার গন্ধ। বাজারের আগুনে পুড়ে যায় রাত্রির আকাশ— খুন, চাঁদাবাজি,
প্রদীপ চন্দ্র মম পাহাড়ের কোল ধীরে ঢেউ ফোটে, নদীর কোল ঘুরে যায় নিঃশব্দ বাতাস। আমি দাঁড়িয়ে আছি সূর্যের সোনালী ছায়ায়, তবু তোমার অভাব বুকে বাজে অচেনা ব্যথা। ফুলের ভাঁজে
প্রদীপ চন্দ্র মম আমি বিদ্রোহী, আমি বজ্রনাদ, অন্যায়ের পথে করি তাণ্ডব-বাদ। ধর্মের নামে যারা তোলে অগ্নি, তাদের বিরুদ্ধে গর্জে উঠি এখনই। কোরআন বলে— “ফিতনা মহাপাপ”, হত্যার চেয়ে ভয়ংকর সে
প্রদীপ চন্দ্র মম বারবার বলা মিথ্যা— একদিন সত্য বলে ভেবে নেয় মন, ইতিহাস জানে সেই কৌশল, গোয়েবলসের অন্ধকার ছায়া এখনো ভাসে। শাসকেরা বানায় গল্প— ‘বিদেশি শক্তি’, ‘গোপন চক্রান্ত’, ‘রাষ্ট্রবিরোধী
প্রদীপ চন্দ্র মম না, আমি বিখ্যাত নই— আমার নামে শিরোনাম ওঠে না পত্রিকায়, কোনো টকশো মঞ্চে আমন্ত্রণ আসে না, বিশেষজ্ঞের আসনে বসার যোগ্যতাও নেই। তবু নির্বাচন এলেই দরজায় কড়া
প্রদীপ চন্দ্র মম রিমঝিম সুরে ভিজে যায় প্রান্তর, মেঘের কণ্ঠে ধরা দেয় মায়াবী গান। মনে হয়— স্বপ্নকন্যা অন্যন্যা, পায়ে নূপুর পরে হেঁটে যায় হেমন্তের ভেজা মাঠে। প্রতিটি ফোঁটা যেন
কামরুল হাসান বিশ্বের যত ফুল পাখি আর শিশু পবিত্র জেনো অতি ছেড়ে সব কিছু, যেমন পুত: আর পবিত্র জান যিশু ॥ তেমন জেনো দেবতার অর্ঘ্যরে যত ফুল হয়না সমান ভবে
প্রদীপ চন্দ্র মম চুরির অপবাদ— রক্ত ঝরে! নারীর শরীর— হেনস্তা করে! ধর্মের নামে আগুন জ্বলে, মানুষ পোড়ে ছাইয়ে মিশে— কোথায় আইন, কোথায় ন্যায়? প্রশাসন নীরব, পুলিশ যায় পাশ কাটিয়ে!