প্রদীপ চন্দ্র মম নির্জন মাঠে আজ নেমেছে ধূসর আকাশ— বৃষ্টিরা নামে যেন স্মৃতির মতো ধুলো-জমা পাথরের গায়ে। আলো এসে কেঁদে যায় কৃষ্ণচূড়ার ফাঁকে ফাঁকে। ধানের ছায়ায় দাঁড়িয়ে থাকে এক
প্রদীপ চন্দ্র মম চিৎকার করো—কারণ যুক্তির আর দরকার নেই, সামাজিক পোস্টেই এখন ফাঁসির রায় সই। আইনের নামগন্ধ নেই, চোখে আগুন জ্বলে— মানুষ ছিঁড়ে খায় আজ “দেশপ্রেমী” মবের দল। কে
প্রদীপ চন্দ্র মম রক্তে ভেজা রাজপথ ধরে হেঁটে চলে শিশু-কাফেলা, পিঠে ব্যথা, চোখে খরা—তবু থামে না প্রাণের মেলা। মায়ের কোল শূন্য আজ, বাবার মুখে ব্যথার রেখা, বাঁচার তৃষ্ণা ধুলায়
প্রদীপ চন্দ্র মম মনের আকাশে জমেছে যে ধূসর মেঘ, সে কি কেবল বেদনার? না কি সেই বৃষ্টির শব্দে— নতুন কোন পল্লীর ঘ্রাণ জাগে ঘাসফড়িংয়ের ডানায়? পৃথিবীর বুক জুড়ে যখন
নিজস্ব প্রতিবেদক জনগণ এখন আর নীরব দর্শক নয়। মানুষ দেখে, বোঝে এবং এখন প্রশ্ন তোলে। আজ বাংলাদেশের রাজনীতিতে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন: যে সরকার একটি সিটি কর্পোরেশনের মেয়র পদে সৃষ্ট দ্বন্দ্ব
প্রদীপ চন্দ্র মম রিমঝিম বৃষ্টি গেল ধুয়ে, আকাশজুড়ে নীল ঢেউয়ে। পাথর ভেজা পথের ধারে, চাঁদের আলো ঝরে স্নিগ্ধ সারে। পূর্ণিমা চাঁদ হাসে নীরে, মেঘের ফাঁকে খেলে ধীরে। গাছের পাতায়
প্রদীপ চন্দ্র মম ঈদের দিনে কোরবানি, গরু জবাই, উল্লাসবাণী। মাংস ভাগে হইচই, বিবেকের প্রশ্ন—’মনটা কই?’ জবাই ক’রে নীরিহ প্রাণী, বল ছুরি কি দিলো দানী? লোভ, হিংসা, ক্রোধের ছায়া— ওসব
কামরুল হাসান তুমি পাখি আর আমি খাঁচা তোমাতেই ভাই আমার মরা বাঁচা, দুয়ের মাঝে সখ্য জনম জনমের\ জানি একদিন তুমি যাবে ওড়ে শূণ্য খাঁচা ঠিক রবে পড়ে। রঙ্গ রসের এই
প্রদীপ চন্দ্র মম জেগে উঠো! চূর্ণ করো শৃঙ্খল, আকাশে আগুন ধরুক, মহাশূন্যে যুদ্ধের শপথ! আমরা তারা, যারা বেঁচে থাকি— নিষ্পেষিত, অবহেলিত, অচেনা মলিন ইতিহাসে। আমরা কুর্দি, আমরা রোহিঙ্গা, উঁইঘুর মুসলিম,
কামরুল হাসান একটা জংলা পাখি পুষ মানাতে আদর করে খাওয়াই কত যতনে। তবু পাখি নাহি মানে পুষ জংলা কভু আপন হয় না, ভুলেও আমার ছিলনা সেই হুশ\ পাখির লাগি ছাড়লাম