প্রদীপ চন্দ্র মম তুমি কিছু বলো না, তবুও আমি শুনে ফেলি— তোমার অন্তরের ধ্বনি, যা শব্দ নয়, শুধু অনুভূতির মতো ভেসে আসে আমার অস্তিত্ব ছুঁয়ে। তোমার চোখে নেই কোনো
প্রদীপ চন্দ্র মম আমি দেখি— এ কোন অন্ধ প্রভাত! সূর্য ওঠে ক্লান্ত মুখে, নেই হাসির আভাস, দু’মুঠো ভাত চায় ক্ষুধার্ত শিশু, মায়ের চোখে জমে কেবল দুঃখের নিঃশ্বাস। অর্থনীতি নামের
কামরুল হাসান সরদার আপনি আপনিই মাথা নয় তো এটা কথার কথা, সবার আপনি আপনি সবার বুঝতে হবে সবার ব্যথা \ ভাবতে হবে দেশের কথা বাদ যাবেনা কোন জনতা, মা মাতৃভাষা
প্রদীপ চন্দ্র মম নেতা বদলায়, বদলায় না দেশ, সত্য চাপা পড়ে মিথ্যার আবেশ। প্রতিশ্রুতি থাকে কাগজে বন্দী, চোখে জল, মনে শুধু সন্দেহের ফন্দি। সড়কে পড়ে লাশ, নয় কোনো খেলা,
প্রদীপ চন্দ্র মম নির্মল সকাল জেগে ওঠে সহিংস শ্লোগানে, চাকা থামে, থেমে যায় প্রাণ— নীরব রাস্তায় দগ্ধ রোদ যেন কাঁদে, হরতালের নামে শুরু হয় প্রাণের অগ্নিদান। চায়ের দোকান, স্কুলের
প্রদীপ চন্দ্র মম নেতা নেতায় দ্বন্দ্বে জর্জর, ভাষণে আগুন, পথে কবর। মতবিরোধে ঝরে রক্ত, নীরব জনতা, ভয়েতে স্তব্ধ। সমাবেশে বোমা, শ্লোগানে শ্বাস, হয়রানির মামলা—স্বাধীনতার পরিহাস! রাষ্ট্রীয় ছায়ায় চলে খেলা,
প্রদীপ চন্দ্র মম নিশ্ছিদ্র এক অন্ধকারে হেঁটে চলে বাংলাদেশ, আওয়ামীলীগের পলায়নে রাজপথ বিএনপি জামায়াত এনসিপি’র দখলে ইতিহাসে জ্বলছে প্রতিহিংসার আগুন, মুক্তিযুদ্ধের পাতায় আজ পোড়ে সময়ের বিশ্বাস। ধর্মের নাম ধরে
কামরুল হাসান কারন ছাড়া করন নাই ভাই কারন বলতে মানা, বলতে গেলে ভয় পাই কারন আছে যে জানা \ কেন এলাম কেন যাব কি করব কি না করব, কি খাব
প্রদীপ চন্দ্র মম নীরব প্রেমের এক সাদা শিলা, তাজমহল—প্রেমের গাথা বলা। চাঁদের আলোয় কাঁপে তার গায়ে, ভালোবাসা যেন পাথরে ছায়ে। মমতাজের চোখের শেষ আহ্বান— শাহজাহানের হৃদয়-সংগীত প্রাণ। শ্বেত মার্বেলের
প্রদীপ চন্দ্র মম রাস্তায় পড়ে আছে এক মানুষ— না, মানুষ নয়—মানুষের ছায়া, জীর্ণ শরীর, হাতটা বাড়ানো— কেন যেন ধরতে চায় ন্যায় আর দয়া। একটি ইট উঠে গেছে আকাশ ছুঁয়ে—