কামরুল হাসান:
বাবা ছোট্ট একটি শব্দ। কিন্তু এর মমত্ব, মহত্ব ও গুরুত্ব অনেক। তা বলে বা লেখে বুঝানো বা শেষ করা সম্ভব নয়। কেউ যেমন তার বাবাকে পরম শ্রদ্ধার পাত্র মনে করে ভক্তি করে। আবার কেউ এক দিন বাবা হবার জন্য ব্যাকুল হয়ে পড়ে। কবির ভাষায়- ‘ঘুমিয়ে আছে শিশুর পিতা সব শিশুরই অন্তরে।’ তাই সবাই প্রথম বাবা হবার আনন্দে আত্মহারা হয়ে যায়। খুশিতে মন নেচে ওঠে। সন্তানের জন্য বাবাই একমাত্র আদর্শ। বাবা উস্তাদ, দিক নির্দেশক, পথ প্রদর্শক, বাবা জীবন চলার পাথেয়! বাবা সেই ছোট্ট বেলার পুতুল পুতুল খেলা। আল্লাহ মালিক বলেন-‘আমার পরে যদি অন্য কাউকে সেজদা করার হুকুম দিতাম, তাহলে সে ক্ষেত্রে পুরুষদেরকে তার পিতা আর মহিলাদেরকে তার স্বামীর পায়ে সেজদা করার হুকুম দিতাম।’ এ থেকেই বুঝা যায় যে, বাবার গুরুত¦টা কত! বাবার মাধ্যমেই এ ধরাধামে আগমন। বাবার হাত ধরেই প্রথম হাঁটা চলা। বাবার অক্লান্ত পরিশ্রমের ফসলে বেড়ে ওঠা। বাবার রেখে যাওয়া সহায় সম্বলই ভবিষ্যতের পুঁজি। সব মিলিয়ে বাবার কোন তুলনা হয় না। বাবার কোন বিকল্প নেই। বাবা বাবাই। প্রতি বছর জুন মাসের তৃতীয় রোববার বিশ^ বাবা দিবস পালিত হয়। কিন্তু বছরের কোন একটা নির্দিষ্ট দিনেই কেবল বাবা বন্দনা করলে বাবার প্রতি কর্তব্য পালন করা হয় না। কারন-বাবা সর্ব ক্ষনের তথা সর্ব কালের! হে আমার মালিক, ‘তুমি আমার বাবাকে ভালো রেখো। জান্নাতের সর্বোচ্চ মাকামে স্থান দিও। আমিন \
কামরুল হাসান
০১৯১৪-৭৩৫৮৪২