
নিজস্ব প্রতিবেদক
বাংলাদেশের রাজনীতিতে যখন আদর্শ হারিয়ে ফেলে ক্ষমতার লোভ, তখনো একজন তরুণ উঠে এসেছিলেন বুকভরা সাহস আর দেশপ্রেম নিয়ে। তিনি ভিপি নূর — এক নাম, যা আজও দেশের মানুষকে মনে করিয়ে দেয় প্রতিবাদ, ত্যাগ আর স্বপ্নের বাংলাদেশকে।
ভিপি নূর কোনো রাজনৈতিক ঘরানার প্রতীক নন, তিনি এক সংগ্রামের নাম। যখন দেশের যুবসমাজ হতাশায় ভুগছিল, তখন নূর দেখিয়েছেন যে রাজনীতি মানেই দুর্নীতি নয়, রাজনীতি মানেই দেশ ও মানুষের জন্য নিরলস লড়াই। কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় থেকে শুরু করে অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিটি সংগ্রামে তিনি ছিলেন সামনের সারিতে। পুলিশি নির্যাতন, হামলা, মামলা—কিছুই তাকে দমিয়ে রাখতে পারেনি।
দেশপ্রেম মানে শুধু পতাকা হাতে শ্লোগান দেওয়া নয়, বরং অন্যায়ের বিরুদ্ধে মাথা তুলে দাঁড়ানো। ভিপি নূর তাই করেছেন। তিনি কখনো ক্ষমতার প্রলোভনে নত হননি, বরং সাধারণ মানুষের কণ্ঠস্বর হয়ে উঠেছেন। রাজপথে তার উপস্থিতি প্রমাণ করেছে—বাংলাদেশের রাজনীতি এখনো বেঁচে আছে, এখনো কিছু মানুষ আছে যারা দেশকে ভালোবেসে জীবন বাজি রাখতে পারে।
তার দেশপ্রেমের মূল ভিত্তি হলো “মানবিকতা”। নূর বিশ্বাস করেন, রাজনীতির লক্ষ্য হওয়া উচিত মানুষের সেবা করা, তাদের অধিকার রক্ষা করা। তিনি বারবার বলেছেন, “এই দেশটা সবার, কোনো দলের নয়।” এই কথায় প্রতিফলিত হয় এক প্রকৃত দেশপ্রেমিকের মনের গভীর সুর।
আজ যখন রাজনীতির মাঠে আদর্শ, সততা ও ত্যাগ বিলুপ্ত প্রায়, তখন ভিপি নূর আমাদের জন্য এক অনুপ্রেরণার নাম। তিনি প্রমাণ করেছেন—একজন সৎ, শিক্ষিত ও সচেতন তরুণও দেশের রাজনীতিতে আলো ছড়াতে পারে।
ভিপি নূর শুধুই একজন নেতা নন, তিনি এক আন্দোলনের প্রতীক। এক এমন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নের প্রতীক—যেখানে নাগরিকের মর্যাদা থাকবে, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হবে, আর দেশপ্রেম হবে রাজনীতির মূল ভিত্তি।
যদি আমরা সত্যিকার অর্থে দেশকে ভালোবাসতে চাই, তাহলে আমাদের ভিপি নূরের মতো হতে হবে—অসত্যের সামনে অবিচল, দুর্নীতির বিরুদ্ধে অদম্য, এবং জনগণের প্রতি নিবেদিত।
কারণ ইতিহাস প্রমাণ করে—যে দেশপ্রেমিক নিজের স্বার্থ ভুলে জাতির কথা ভাবে, তিনিই প্রকৃত নেতা, আর ভিপি নূর সেই ধারার উজ্জ্বল উদাহরণ।
🇧🇩 ভিপি নূর—জনতার নেতা, বাংলাদেশের সর্বশ্রেষ্ঠ দেশপ্রেমিক।
আল আমিন মিলু
আহ্বায়ক
গনঅধিকার পরিষদ
সরিষাবাড়ি উপজেলা শাখা
জামালপুর